মাত্র কিছুদিন আগে (১৪,১৫ ডিসেম্বর'২০১২) নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী থানার কাশিপুর বাজারে তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে ১৪৪ ধারা জারির পর আওয়ামী প্রশাসন আবারো তাফসির মাহফিলে বাধা দিয়ে তাদের ধর্মনিরপেক্ষতার প্রমান দিল।
নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি থানার দৌলতপুর-কৃষনপুর-নতুন বাজার সংযোগস্থলে
বিগত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় দৌলতপুর-কৃশ্নপুর-নতুন বাজার তাফসির মাহফিল পরিচালন কমিটির উদ্দোগে ২৯,১২,২০১২ ইং রোজ শনিবার যখন মাহফিলের সকল প্রস্তুতি শেষ। মাহফিলের প্রধান মেহমান ছিলেন ঢাকা ঝিগাতলা বাইতুল আকসা জামে মসজিদের সন্মানিত খতিব, প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন, হযরত মাওলানা হাফেজ কাজী জালাল উদ্দিন সাহেব।
বিগত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় দৌলতপুর-কৃশ্নপুর-নতুন বাজার তাফসির মাহফিল পরিচালন কমিটির উদ্দোগে ২৯,১২,২০১২ ইং রোজ শনিবার যখন মাহফিলের সকল প্রস্তুতি শেষ। মাহফিলের প্রধান মেহমান ছিলেন ঢাকা ঝিগাতলা বাইতুল আকসা জামে মসজিদের সন্মানিত খতিব, প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন, হযরত মাওলানা হাফেজ কাজী জালাল উদ্দিন সাহেব।
মাহফিলের উপস্থাপক মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে যখন উপস্থাপনা শুরু করে। স্টেজে দাওয়াতি মেহমান হযরত মাওলানা আনোয়ার হোসাইন সাহেব বসা। কোর,আন তেলাওয়াত শুরু হল। কোর,আন তেলাওয়াতের পর একটি ইসলামী সংগীত শুরু হলে পুলিশের নির্দেশে মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর পর পুলিশ মাইক হাতে নিয়ে কোন কারন ছাড়াই মাহফিল এলাকায় ১৪৪ ধারা জারির ঘোষনা দেয়। মাহফিল পরিচালনা কমিটির সভাপতির সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন কোন কারন ছাড়াই পুর্ব ঘোষিত মাহফিলে ১৪৪ ধারা জারি করে পুলিশ কাকে খুশি করতে চাইছে বুঝতে পারছি না।
মাহফিলে আগত লোকদের সাথে কথা বললে তারা এই ঘটনাকে ইসলামের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে অখ্যায়িত করেন।