এখন শুধু ক্ষণ গণনার বাকী। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে নোয়াখালীবাসীর দীর্ঘদিনের আকাঙ্খিত নোয়াখালী মেডিক্যাল কলেজের নিজস্ব ক্যাম্পাসের যাত্রা শুরু করবে। ২০০৮ সালে তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল (অব.) মইন উ আহমেদ নোয়াখালীবাসীর মনে যে স্বপ্নের বীজ বপন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে সেই স্বপ্নের পূর্ণাঙ্গতা পাবে।
এদিন একাডেমিক ভবনের উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে কলেজে বর্তমানে অধ্যায়নরত পাঁচ ব্যাচের ছাত্রছাত্রীরা এখন নিজেদের ক্যাম্পাসেই ক্লাস করবে। আর বাকী থাকবে হাসপাতাল এবং আবাসন নির্মাণের। তাই ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্টদের দাবি দ্রুত ৫’শ বেডের হাসপাতাল নির্মাণের কাজ শুরু করার। একই দিন প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকেই সেই ঘোষণা শোনার প্রত্যাশা সবার।
এদিন একাডেমিক ভবনের উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে কলেজে বর্তমানে অধ্যায়নরত পাঁচ ব্যাচের ছাত্রছাত্রীরা এখন নিজেদের ক্যাম্পাসেই ক্লাস করবে। আর বাকী থাকবে হাসপাতাল এবং আবাসন নির্মাণের। তাই ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্টদের দাবি দ্রুত ৫’শ বেডের হাসপাতাল নির্মাণের কাজ শুরু করার। একই দিন প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকেই সেই ঘোষণা শোনার প্রত্যাশা সবার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, স্বাধীনতা পরবর্তীকালে বিভিন্ন সরকারের সময়ে নোয়াখালীতে মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছিলো জেলাবাসী। কিন্তু কোনো সরকারই তাতে কর্ণপাত করেনি। ১/১১’র পরবর্তীতে সময়ে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের কৃতি সন্তান তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল (অব.) মইন উ আহমেদ এর কাছে আরেক কৃতি সন্তান শিল্পপতি-সমাজসেবক মিনহাজ আহমেদ জাবেদের মাধ্যমে বেগমগঞ্জবাসী সেই দাবি উত্থাপন করে। মইন উ আহমেদের সমর্থন এবং নির্দেশনায় দপ্তর থেকে দপ্তরে ফাইল নিয়ে ছুটেন জাবেদ। যার ফলে ২০০৮ সালে দেশের ৫টি নতুন মেডিক্যাল কলেজের সাথে নোয়াখালীতেও প্রতিষ্ঠা পায় নোয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ। সূচনা হবে।